অনুসন্ধান নিউজ :: সিলেট বইমেলা ২০২৩ শেষের পথে। সবার মনে আনন্দের জোয়ারে ভাটা লাগতে শুরু করলেও এক পসলা সুখানুভুতিন থেকেই যায় পাঠক, লেখকদের মনে। বইমেলা, নতুন বইয়ের গন্ধ সে এক অন্যরকম অনুভুতি। সেই অনুভুতিতে যদি যোগ হয় কাব্যপ্রেম, তখনকার আবহ সাহিত্যের রূপ ধারণ করে। তেমনিই তরুন প্রজন্মের কবি দীপন তালুকদার এবারে বইমেলায় নিয়ে এসেছেন অসাধারণ কাব্য গ্রন্থ ‘ বিষকণ্যকা’
তরুন এই কবির এটাই হল প্রথম কোন কাব্য গ্রন্থ। কবি তার সাহিত্য রস দিয়ে রচনা করেছেন ‘বিষকণ্যকা’ কাব্য গ্রন্থটি। গ্রন্থটিতে রয়েছে ৪৮টি কবিতা। কবি মনের সকল অভিব্যক্তি প্রকাশ পেয়েছে তার এই “বিষকণ্যকা” কাব্য গ্রন্থে।
প্রথম কাব্যগ্রন্থ সম্পর্কে তরুন কবি দীপন তালুকদার জানান,
কিছু নিরেট অনুভূতি নিয়ে লেখা আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ বিষকণ্যকা,
অনুভূতি-প্রবণ কিংবা অনুভূতি-প্রিয় যেকেউ অন্তত আশাহতো হবেন না সে গ্যারান্টি দিতে পারি।
দিপন তালুকদার নেত্রকোনা জেলার খালিয়াজুড়ি থানার অন্তর্গত আদমপুর-গোয়ালবাড়ি ‘ধনু’ নদীর তীরে ১৯৯৩ সালের ২ মে জন্মগ্রহণ করেন।
কৈশোরে পড়াশোনা সিলেট সদর থেকে অতঃপর ডিপ্লোমা ইন প্যারামেডিক্স নিট ম্যাডিক্যাল কলেজ, নারায়নগঞ্জ। বাঁধাধরা চাকুরির পথ ছেড়ে বড় ভাই ‘শ্রী দেবেশ চন্দ্র তালুকদারের যাবতীয় ব্যবসার সর্বক্ষনিক সহযোগিতা, ফার্মেসিগুলোর পরিচালনার পাশাপাশি তিনি জাতীয় সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘জনতার দলিল’ এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত।
বাঁশি, গল্প, নাটক, যাদুবিদ্যা, অভিনয়, উপস্থাপনা সহ নানাবিধ সৃজনশীল শিল্পকর্মে দিপন নিজেকে রেখেছেন সম্পৃক্ত। ছোট থেকেই লিখে চলছেন আপন ইচ্ছায়। স্কুল-কলেজ পর্যায়ে বিভিন্ন পুরস্কার প্রাপ্তি থাকলেও বাংলা সাহিত্য এবং গ্রন্থ প্রকাশনায় তিনি ‘নবীন কবি’ হিসেবে পরিচয় দিতে অধিক স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।
‘বিষকণ্যকা’ গ্রন্থটি কবির কর্পোরেট ব্যস্ততার ফাঁকে কোমল প্রতিচ্ছবি। হৃদয়-দহনের এক বাস্তবিক প্রতিচ্ছবি।
সিলেট বইমেলার মাছরাঙা প্রকাশনের স্টলে ও ঢাকার একুশে বইমেলার বাসিয়া’তে; স্টল নং ৪৩৬ তে কাব্যগ্রন্থ বিষকণ্যকা পাওয়া যাচ্ছে।