বড়লেখা প্রতিনিধি :: বড়লেখা হাজীগঞ্জ বাজারে মামা ভাগ্নের কথা কাটাকাটি নিয়ে হাতাহাতি হয়, এরই জের ধরে সুনাম উদ্দিন তাহার নিজের বাড়িতে যাওয়ার পথে সন্ত্রাসীরা তার পথ অবরোধ করে হাত-পা বেঁধে পুকুরের পানিতে ফেলে দেয়, আত্মীয়-স্বজন ও পরিবার দাবী করে বলেন সম্পত্তির লোভে পারিবারিক শত্রু খোরশেদ আলম তাহার মামাদের সঙ্গে করে নিয়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। এর পর পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য প্রেরণ করে। সুনাম উদ্দিন এর বড় ছেলে আব্দুল মুমিন বাদী হয়ে ১/ বরকত আহমেদ (৩০) পিতা মরমজান মিয়া, ২/ সুহেল আহমেদ (২৭) পিতা ফারুক উদ্দিন, ৩/ খোরশেদ আলম (২৫) আব্দুল মন্নান ৪/ রুহান আহমদ (১৮) পিতা সুহেল আহমেদ ৫/ কবির আহমেদ (২৫) পিতা মৃত্যু মনজ্জীর আলী, ৬/ এবাদুর রহমান এবাদ পিতা মৃত্যু ফাতির আলী, ৭/ আব্দুল আজিজ (৩২) পিতা মনোহর আলী, ৮/ কাদির আহমেদ (৩২) পিতা রফিক উদ্দিন, ৯/ আলাউদ্দিন (৩০) পিতা বকুল মিয়াকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে বরকত আহমেদ, সুহেল আহমেদ, রুহান আহমদ, আব্দুল আজিজ, কাদির আহমেদ, আলাউদ্দিন সহ ৬ জনকে গ্রেফতার করে, খোরশেদ আলম, এবাদুর রহমান এবাদ, কবির আহমেদ পলাতক, এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় খোরশেদ আলমের আপন মামা আব্দুল আলিম এর সাথে সৎ মায়ের আপন ভাইয়ের ছেলে সুনাম উদ্দিনের সাথে কথা কাটাকাটি হয় এবং সুনাম উদ্দিন খোরশেদ আলমের আপন মামাকে বড়লেখা হাজীগঞ্জ বাজারে প্রকাশের জনতার সম্মুখে চড় থাপ্পড় ও লাত মারা কে কেন্দ্র করে তাকে হত্যা করা হয়।