অনুসন্ধান নিউজ :: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. এ মান্নান বলেন, বাংলাদেশকে যারা ভালোবাসে না, মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে না, তারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। কিছু লোক এখনোও চাচ্ছে দেশকে ধ্বংস করে দিতে। মাঝে মাঝে কিছু ঘটনা ঘটে যা দেখে প্রধানমন্ত্রীও লজ্জা পান। মনে রাখতে হবে বাংলাদেশে রাজাকারের স্থান নেই। কিছু লোক বাংলাদেশকে চায় না, এরাই সম্প্রতি কিছু ঘটনা ঘটিয়েছে। যাতে আমাদের মাথা নিচু হয়ে গেছে। যা আমরা কেউ চাইনি। তবে প্রধানমন্ত্রীর সুদক্ষ নেতৃত্বে তা থেকে দেশ রক্ষা পেয়েছে।
তিনি তার বক্তব্যে আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সুদক্ষ নেতৃত্ব ও সঠিক দিক নির্দেশনায় দেশের সর্বত্র উন্নয়ন হচ্ছে। তিনি যেখানেই পা রাখেন, সেখানেই সোনা হয়ে যায়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আরো বলেন, নারী-পুরুষ সবাই মিলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। দেশ উন্নয়নে নারীদের ভূমিকা অপরিসীম।
তিনি গতকাল শুক্রবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিলেট নগরীর উপশহরস্থ আই ব্লক সংলগ্ন মাঠে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশর্তবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত মাসব্যাপী ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প পণ্য মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন এর ডিজি অখিল রঞ্জন তরপদার এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভারতীয় এসিস্টেন্ট হাইকমিশনার নিরাজ কুমার জয়সোয়াল, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো: শফিকুল ইসলাম, হবিগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক ও এফবিসিসিআই এর পরিচালক মোতাচ্ছির হোসেন, তৃণমূল নারী উদ্যোক্তা সোসাইটি (গ্রাসরুটস্) এর সভাপতি ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিল শাহিন আক্তার সাথি, গ্রাসরুটস এর উপদেষ্ঠা ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগি অধ্যাপক তাহমিনা ইসলাম, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প (বিসিক)’র উপ-মহাব্যবস্থাপক (ভারপ্রাপ্ত) প্রকৌশলী ম. সুহেল হাওলাদার, বাংলাদেশ মুসলিম এন্ড জামদানী সোসাইটির সভাপতি ও ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প পণ্য মেলার ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর এম.এ মঈন খান বাবলু, তৃণমূল নারী উদ্যোক্তা সোসাইটির (গ্রাসরুটস্) এর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক অনিতা দাসগুপ্ত। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক, সামাজিক, সংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনের নেতৃবৃন্দ।