অনুসন্ধান ডেস্ক ::: জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল সকলেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে, এটাই রাজনৈতিক সৌন্দর্য। কেউ বিএনপির প্রতিপক্ষ নয়। এইদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। পার্লামেন্টারী গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য দলে দুই নাম্বার, তিন নাম্বার প্রার্থী না থাকায় তাদের একক প্রার্থী আছে তবে বিএনপিতে শুধু দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় ৯ জন প্রার্থী। এরকম সারাদেশেই অসংখ্য প্রার্থীর মধ্যে থেকে অনেক সংস্থাসহ ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নিজস্ব প্রতিনিধিদের রিপোর্ট এবং দলের মহাসচিব, দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের রিপোর্টের মাধ্যমে প্রত্যেক আসনে একজন প্রার্থীকে মনোনয়ন দিবে এবং দলীয় সিদ্ধান্ত যেটা হবে এটা আমার সিদ্ধান্ত। বিএনপির বাহিরে আমার কোন স্থান নেই। চিরজীবনব্যাপী বিএনপি করেছি এবং আজীবন বিএনপি করব।
২৫ অক্টোবর (শনিবার) সিলেট দক্ষিণ সুরমা তেলিবাজার সংলগ্ন খাজা মহলে ডিপ টিউবওয়েল বিতরণ কার্যক্রম বিষয়ে সম্মানিত সাংবাদিকবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও যুক্তরাজ্য বিএনপি’র সভাপতি জনাব এম এ মালিক।
মালিক বলেন তিনি মূলত ধানের শীষের জন্য কাজ করছেন পরবর্তীতে দল যাকে মনোনয়ন দিবে তার পক্ষে সকলে কাজ করবেন। তিনি গতকালই চারটি প্রোগ্রাম করেছেন এবং সবখানেই ধানের শীষের প্রচারণা চালাচ্ছেন। তিনি বিএনপি চেয়ারপার্সন এর উপদেষ্টা হওয়ায় তার কারও বিরোধিতা করার সুযোগ নেই এবং যারা ধানের শীষের কাজ করবে তাদের প্রতি আমার রেসপেক্ট থাকবে।
তিনি বলেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মাদ্রাসা ও হত দারিদ্র্য পরিবারের মাঝে বিশুদ্ধ পানির জন্য ৩০টি ডিপ টিউবওয়েল ব্যক্তিগত উদ্যােগে দেয়া হচ্ছে এবং এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
সিলেট জেলা বিএনপির উপদেষ্টা আব্দুর রহমান, দক্ষিন সুরমা উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহাবুদ্দিন, সিলেট জেলা বিএনপির সহ-ক্ষুদ্র ঋণ বিষয়ক সম্পাদক বখতিয়ার আহমদ ইমরান, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা বিএনপির নির্বাহী সদস্য হাজী মোহাম্মদ শাহ-আলম, তেতলি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি —, তেতলি ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম, তেতলি ইউনিয়ন বিএনপির সহ-স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক খুসরাজ্জামান, সিলেট জেলা যুবদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক মিনার হোসেন লিটন, সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি শাপরান আহমেদ প্রমূখ।