শিরোনাম :
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি উত্তাল যমুনা, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ ভারতের ৫০ সেনা হত্যার দাবি পাকিস্তানের সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার মালিকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ রাস্ট্রদূত মুশফিকের পিতার মৃত্যুতে সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের শোক ছাত্রদল নেতা ফাহিম আহমদ এর ওপর হামলায় কোতোয়ালী থানা সেচ্ছাসেবক দলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ বিএনপির নেতা সৈয়দ জুয়েল কারামুক্ত সিলেট কারা ফটকে সংবর্ধনা সিলেটে ডেন্টাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী বিভাগের উদ্বোধন সিলেট গোয়াইনঘাট সীমান্তে খেলার মাঠ নিয়ে উত্তেজনা কমলগঞ্জ সীমান্তে অনুপ্রবেশ, বিজিবির হাতে আটক ১৫ তরুণদের দক্ষতা প্রমাণে প্ল্যাটফর্ম দিচ্ছে টুর্নামেন্ট: এড. এমরান আহমেদ চৌধুরী

আন্দোলনে আহত ৪০ জনকে সিঙ্গাপুর ও ব্যাংককে পাঠানো হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

রিপোর্টার নামঃ
  • সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৪০ বার পড়া হয়েছে

অনুসন্ধান ডেস্ক ::  জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহত ৪০ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর ও ব্যাংককে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। গত রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের প্রথম দিন বিকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক কার্য অধিবেশন শেষে ডিসিদের এ কথা জানান তিনি।
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেন, আমরা এ পর্যন্ত ৪০ জন আহতকে সিঙ্গাপুর ও ব্যাংককে পাঠিয়েছি উন্নত চিকিৎসার জন্য। কখনও টাকার দিকে তাকাইনি। আমরা যখন দায়িত্ব নিই তখন জানতাম না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স কোথায় পাওয়া যায়। কিন্তু তড়িৎ গতিতেই এই এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে আহতদের বিদেশে পাঠানো হয়েছে। আমরা তাদের সর্বোত্তম চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করেছি। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে ডাক্তার এনে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি।

স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, আজ জেলা প্রশাসকরা নানা রকম প্রশ্ন করেছেন। বিশেষ করে হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজ সংক্রান্ত নানা সমস্যার কথা। সেসব সমস্যার মধ্যে কিছু কিছু সমাধানের চেষ্টা করছি। তবে আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটা মনে হয়েছে সেটা হলো প্রতিরোধমূলক কিছু করা উচিত। এই যে হাইপার টেনশন, ডায়াবেটিস হচ্ছে এগুলোর কারণগুলো কী? কীভাবে হয়, মানুষকে কীভাবে সচেতন করতে পারি।

তিনি বলেন, ট্যোবাকো নিয়ে কী করতে পারি, ছোট ছোট বাচ্চারা ই-সিগারেটে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। সেগুলোকে আমরা কীভাবে প্রতিরোধ করতে পারি। আমাদের সেসব বিষয় নিয়ে কাজ করতে হবে।

নূরজাহান বেগম আরও বলেন, আহতদের কিছুটা অসন্তুষ্টি আছে, সেটা এক শতাংশও হবে না। যখন এক থেকে তিন সপ্তাহ বিছানায় পড়ে থাকে তখন তো একটা ট্রমা যায়। তারা গত ছয় মাস ধরে পা ভেঙ্গে, চক্ষু হারিয়ে বসে আছে। ফলে তাদের ট্রমাটা ওইভাবে চিহ্নিত করতে পারছি না। তবে এটা আস্তে আস্তে কমে যাবে। তাদের রিহেবিলিটেশন করার পরিকল্পনাও রয়েছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ অন্যদের সমন্বয়ে চেষ্টা করা হচ্ছে। এটা যদি আমরা করতে পারি তাহলে এগুলো আর থাকবে না।

আরো সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2021 Anushondhan News
Developed by Host for Domain