অনুসন্ধান নিউজ :: পিতা নিজের সন্তানের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দায়ের করেছেন মুহিবুর রহমান, মৃত কারী ইয়াকুব আলী, সাং- নিজ ঢাকা দক্ষিণ (মুন্সিপাড়া), থানা- গোলাপগঞ্জ, জেলা- সিলেট। বর্তমান ঠিকানা- ৪৬ নং একতা বাগবাড়ী, নরসিংটিলা, ৯নং ওয়ার্ড, সিটি কর্পোরেশন, সিলেট। গত ২৭ মার্চ মুহিবুর রহমান, কাইয়ুম গণদের কিরুদ্ধে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় এ জিডি দায়ের করেন তিনি।
এ সময় মুহিবুর রহমান জিডিতে উল্লেখ উল্লেখ করেন, আমার ছেলে ইয়াহইয়া আহমদ (২৯) গত ২৫ শে মার্চ বিকাল অনুমান ১৭.০০ ঘটিকায় আমার স্থায়ী ঠিকানার বাড়ীতে দেখাশুনার জন্য গেলে বিবাদী আব্দুল কাইয়ুম (৫৫) পিতা- মৃত ইয়াকুব আলী , হোসাইন মোহাম্মদ পলাশ (৪০), পিতা- মোঃ ছলমান, বদিউজ্জামান (২৬), পিতা- আব্দুল কাইয়ুম, সিদ্দিক হায়দার (৩০), পিতা- মোকারম আলী , হাসান আহমদ (৪৮), পিতা- মৃত আব্দুর নুর , মোবারক করিম জহর (২৭), পিতা- মোকারম আলী, সর্ব সাং নিজ ঢাকা দক্ষিন মুন্সিপাড়া, থানা- গোলাপগঞ্জ, জেলা- সিলেট সহ অজ্ঞাত ৪/৫ জন। তিনি আরোও বলেন পূর্ব শুরুতার জের ধরিয়া আক্রমন করত: ১নং আসামী লাঠি দিয়ে তার মাথা লক্ষ করিয়া মারলে মাথার পিছনে পড়িয়া লিলা ফুলা জখম হয়। ২নং আসামী রুইল দিয়ে বাইরাইয়া পিঠের ধারে লিলা ফুলা, জখম করে। ৩ ও ৪ নং আসামী আমার ছেলের নাকে মুখে কিল ঘুষি মারিয়া লিলা,ফুলা জখম করে, ৫ ও ৬ নং আসামী সহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন আসামী কিল, ঘুষি সহ মারপিট করিয়া লিলা ফুলা জখম করে আশ পাশের লোকজন আসিয়া আমার ছেলেকে আসামীদের কবল হইতে রক্ষা করেন, তখন উপস্থিত স্বাক্ষীদের সামনে আমার ছেলেকে হুমকি দেয় যে, আর যদি কোন দিন বাড়ীতে আসিস তবে হত্যা করিয়া লাশ গুম করিয়া দিবে উক্ত সংবাদ পাইয়া আমি আমার ছোট ছেলে জাকারিয়া ও নাফিজ কাজি সহ ঘটনাস্থলে যাইয়া আমার ছেলে ইয়াহইয়াকে আহত অবস্থায় পাই এবং ঘটনার বিষয় অবগত হই। তখন স্বাক্ষীদের সহায়তায় আহত ইয়াহইয়াকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জরুরী বিবাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
এ বিষয়ে গোলাপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, মুহিবুর রহমান উনি নিরাপত্তা চেয়ে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি দায়ের করেছেন। আমরা তার নিরাপত্তার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ।’