নিউজ ডেস্ক :: সিলেটের সাবেক জনপ্রিয় ছাত্রনেতা, সমাজিক সংগঠনের মাধ্যমে সমাজের সুবিধা বঞ্চিত মানুষকে সার্বিক সহযোগিতাকারী, সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আবু সালেহ মোহাম্মদ তাহেরের নিন্দা ও প্রতিবাদ।
এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমার মামলার এফআইআর ভুক্ত আসামী আদালতে হাজির হয়ে আত্মসমর্পনের পর সে ও তার আইনজীবীদের একটি ভিডিও মাত্র আমার দৃষ্টিগোচর হলো, যেখানে জনৈক আইনজীবী আমার সম্পর্কে সম্পূর্ণ মিথ্যা,ভিত্তিহীন,ভুয়া এবং অসম্মান জনক শব্দ ব্যবহার করেছেন, আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি, আমি সঠিক বুঝতেছি না উক্ত আইনজীবী আমার সম্পর্কে জেনে শুনে কথাগুলো বলেছেন! নাকি অন্য কারো সাথে গুলিয়ে তালগোল পাকিয়ে বলে ফেলেছেন! আমি আগেও বলেছি এখনও সম্পূর্ণ দ্ব্যর্থহীন কন্ঠে সুস্পষ্ট ভাষায় বলছি আমার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের নোংরা মামলা ত নেই ই,বরং কোথাও এমন কোনো জিডি পর্যন্তও নেই, তবে হ্যাঁ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় আমাকে আমার দলের আরো অনেক সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সহ আসামী করা হয়, যেসকল মামলা বিচারাধীন রয়েছে, এবং এসকল মামলায় আমি জামিনে রয়েছি, নিয়মিত হাজিরাও দিয়ে যাচ্ছি,উল্লেখ্য যে, উক্ত আইনজীবী সাহেব এবং আমার মামলার ৬নং আসামী সম্পর্কে চাচা-ভাতিজা, এবং আইনজীবী সাহেব নিজেও আমার সাথে একটি রাজনৈতিক মামলায় সহ আসামী হিসেবে রয়েছেন, গত জাতীয় নির্বাচনে তিনি নিজেও আমার মত মিথ্যা মামলায় কারাগারে ছিলেন।
সুতরাং আমার দায়ের করা মামলার ৬নং আসামী ও তার আইনজীবী যা বলেছেন (যে আমি ওয়ারেন্ট ভুক্ত-দাগী আসামী) তা সম্পূর্ণ ভূয়া, মিথ্যা এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত, আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি… এ সকল শব্দ ব্যবহার করে উনারা আমাকে সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করেছেন, যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয় বটে, একজন বয়স্ক সিনিয়র আইনজীবীর কাছ থেকে আমি এটা কখনোই আশা করি নাই। উনার প্রতি যথাযথ সম্মান রেখেই বলছি, আপনি আপনার বক্তব্যটুকু আবার মনযোগ সহকারে শুনে দেখবেন, এরপরও যদি আপনি আপনার এইসব আপত্তিকর এবং আমার সম্মানহানিমূলক বাক্যের সাথে অনড় থাকেন তাহলে আমিও আইনী ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবো।-বিজ্ঞপ্তি