শিরোনাম :
আল্লাহর রহমত আমরা চাই-মহানবীর (সা.) ন্যায়পরায়ণতার আলোকে দেশ গড়তে চাই: তারেক রহমান সবাই মিলে নিরাপদ ও প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়তে চাই : তারেক রহমান সিলেটে তারেক রহমান-বিমানবন্দরে অবতরণ তারেক রহমান কে স্বাগত জানিয়ে মদিনা মার্কেট জাতীয়তাবাদী পরিবারের মিছিল সমাবেশ ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিড় না করার নির্দেশনা মহানগর ও জেলা বিএনপির সিলেট-১ আসনে বাসদ (মার্কসবাদী) মনোনীত প্রার্থী সঞ্জয় কান্ত দাসের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই বন্ধু নিহত তারেক রহমানের -অপেক্ষা, ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হতে ঢাকায় আসছেন নেতাকর্মীরা ১৯নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর শওকত আমীন তৌহিদ এর উদ্যোগে দোয়া ও শীত বস্ত্র বিতরণ তারেক রহমানকে বরণ: সিলেট থেকে ঢাকামুখী বিএনপি নেতাকর্মী

জি কে শামীমসহ আটজনের যাবজ্জীবন দণ্ড

রিপোর্টার নামঃ
  • রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ২১১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক :: অস্ত্র মামলায় জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুলের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন- জিকে শামীমের সহযোগী সাত দেহরক্ষী মো. জাহিদুল ইসালাম, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. দেলোয়ার হোসেন ও মো. মুরাদ হোসেন।

২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিজ কার্যালয়ে সাত দেহরক্ষীসহ গ্রেপ্তার হন জি কে শামীম। পরে তার বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও অর্থপাচার আইনে তিনটি মামলা করা হয়। মামলার এজাহারে শামীমকে চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, অবৈধ মাদক ও জুয়া ব্যবসায়ী বলে উল্লেখ করা হয়।

একই বছরের ২৭ অক্টোবর আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা র‌্যাব-১ এর উপ-পরিদর্শক শেখর চন্দ্র মল্লিক অস্ত্র মামলায় তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।

২০২০ সালের ২৮ জানুয়ারি একই আদালত মামলার চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। এ মামলায় ১০ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামি আমিনুল ইসলাম জামালপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে লাইসেন্স প্রাপ্ত হয়েছেন বলে ডকুমেন্ট দেখালেও তা যাচাইয়ে এর সত্যতা খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে ওই অস্ত্রের নকল কাগজপত্র নিয়ে ২০১৭ সালে প্রথমে এস এম বিল্ডার্স কোম্পানিতে যোগদান করেন। পরে ২০১৯ সালের মাঝামাঝি তিনি জি কে শামীমের দেহরক্ষী হিসেবে যোগদান করে কাজ করেন। তিনি মূলত অবৈধ অস্ত্রটি ৭০ হাজার টাকায় ক্রয় করে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে কাগজপত্র তৈরি করেন।

এছাড়া অন্যান্য আসামিরা নিরাপত্তার অজুহাতে অস্ত্রের লাইসেন্সপ্রাপ্ত হলেও তারা শর্ত ভঙ্গ করে অস্ত্র প্রকাশ্যে বহন, প্রদর্শন ও ব্যবহার করে লোকজনের মধ্যে ভয়ভীতি সৃষ্টির মাধ্যমে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, মাদক ও জুয়ার ব্যবসা করে স্বনামে-বেনামে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়।

আরো সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2021 Anushondhan News
Developed by Host for Domain