অনুসন্ধান নিউজ ::
সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন মহান মুক্তিযোদ্ধের মহানায়ক। দেশের প্রতিটি ক্রান্তিকালে অগ্রভাগে থেকে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তিনি বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দেশের কৃষিখাতকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন। তিনি সারাদেশে কৃষিজমিতে পানি নিশ্চত করতে খাল কাটা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছিলেন। এজন্য তিনি দেশের কৃষকদের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে কাজ করেছিলেন। জিয়াউর রহমানের সঠিক নীতির কারনে কৃষকরা সহজে ফসলের আবাদ করেছিলেন, ফলে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূণতার দিকে এগিয়ে গিয়েছিল। তিনি বলেন, তাঁর আদর্শকে লালন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এদেশে রাজনীতি করছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীর বাংলাদেশ হবে সুখী, সমৃদ্ধ ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল সিলেট মহানগর ৭নং ওয়ার্ড শাখার উদ্যোগে গত বুধবার রাতে বনকলাপাড়া এলাকায় আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল সিলেট মহানগরের নবনির্বাচিত সভাপতি ও সিসিকের সাবেক কাউন্সিলর হুমায়ূন কবির শাহীন, সাধারণ সম্পাদক সোলেমান আহমদ সিদ্দিকী, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রায়হান আহমদ, বিমানবন্দর থানা শাখার আহবায়ক এ কে এম শাহজাহান, সচিব সচিব শাহ আলম, ১ম যুগ্ম আহবায়ক শফিক আহমদ চৌধুরী ও ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান।
সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে মহানগর কৃষকদলের সভাপতি হুমায়ূন কবির শাহীন বলেন, কৃষকরা এদেশের চালিকাশক্তি। তাদের যথাযথ মূল্যায়ন করতে হবে। বিএনপি অতীতের মতো ভবিষ্যতেও এদেশের খেটে খাওয়া মেহনতী কৃষক ও শ্রমিকদের কল্যানে কাজ করবে।
জাতীয়তাবাদী কৃষকদল সিলেট মহানগর ৭নং ওয়ার্ড শাখার সভাপতি আকিব হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক পলাশ আহমদ চৌধুরীর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাফেক মাহবুব, কবি ও লেখক অ্যাডভোকেট আব্দুল মুকিত অপি, সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হোসাইন আহমদ । অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- আলতাফ হোসেন, আবু বক্কর, ফাহিম আহমদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে সংবর্ধিত অতিথিদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।