অনুসন্ধান ডেস্ক ::: দীর্ঘ ১০ মাস পরে কারামুক্ত হলেন সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও মহানগর বিএনপির ক্রীড়া সম্পাদক তোফায়েল আহমদ। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন। কারা ফটকে সংবর্ধনা জানান বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল, ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েছ লোদী, সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমেদ চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরী, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি শাহ জামাল নুরুল হুদা, জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান পাপলু , মহানগর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুকুল মোরশেদ , মহানগর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
শামীম মজুমদার, মহানগর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কুহিনুর আহমেদ, মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক
রফিকুল ইসলাম রফিক , মহানগর বিএনপির প্রচার সম্পাদক বেলায়েত হোসেন মোহন , জেলা বিএনপির (অর্থ সম্পাদক
মোস্তাক আহমেদ , মহানগর বিএনপির প্রকাশনা সম্পাদক আরাফাত চৌধুরী জাকি, সিলেট মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মির্জা সম্রাট , এসময় আরোও উপস্থিত ছিলেন, আব্দুল্লাহ সুফি সাহেদ,লিটন আহমেদ,ওসমান গনি, রহিম আলী রাসু,কামরান হোসেন হেলাল,সুদীপ জ্যোতি এষ, দুলাল আহমদ, আখতার হোসেন বিরু,শিহাব খান,কৃষ্ণ কুমার ঘোষ, জাহেদ আহমেদ,রেজাউল হাসান মাসুম, আজাদুর রহমান আজাদ,সোহেল আহমেদ,কবীর হোসেন,এনামুল কবীর চৌধুরী সোহেল, মিজানুর রহমান মিজান,জাবেদ আহমদ মোহিত, আব্দুস সামাদ লস্কর মুনিম,আজিজ খান সজীব,বিপ্লব আহমেদ, আবু মুতাকাব্বির চৌধুরী সাকি, রুবেল ইসলাম, রুমন আহমদ,আজহার আলী অনিক,আব্দুল্লাহ,এমদাদুল হক ইমু,ফয়সাল আহমেদ,বিপুল হোসেন,তানভির আহমদ খান,জয়নাল আবেদীন রাহেল, মোহাইমিনুল হক তপু,কামরান উদ্দিন অপুসহ বিভিন্ন নেতবৃন্দ প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বক্তব্যে বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য সব সময় ষড়যন্ত্রমুলক দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা দিয়ে অত্যাচার ও নির্যাতন করেছে,। ঐ সকল মিথ্যা মামলা থেকে আইনি লড়াই করে আজ কারা মুক্ত হয়েছে আমাদের সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও মহানগর বিএনপির ক্রীড়া সম্পাদক তোফায়েল আহমদ। তারা আরোও বলেন, স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পালিয়ে গিয়েও দেশকে
অস্থিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে দলের নেতাকর্মী ও দেশবাসী সর্বদা সজাগ রয়েছে। যারা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে আসবে, অত্যন্ত সজাগ ও সচেতন থেকে তাদের যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। এখানে গণতন্ত্র ছাড়া ফ্যাসিবাদ সুযোগ পাবে না। আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করবো। বিগত ১৭ বছরে পরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগ দেশের সব রাজনৈতিক কাঠামো ধ্বংস করেছে। তারা দেশকে করেছিল একটি মাফিয়া রাষ্ট্র। তারা দেশের অর্থনীতি ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে। ওরা আমাদের অনেক নেতাকর্মীকে হত্যা, গুম করেছে। ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছিল পতিত আওয়ামী লীগ।