শিরোনাম :
সিলেটে সাধারণ মানুষের মাঝে ৭ টাকায় ইফতার বিতরণ রোজাদারদের মধ্যে মৌলা বক্স করিম বক্স লিমিটেডের ইফতার বিতরণ বিশ্বনাথের লামাকাজি ইউনিয়ন বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল পবিত্র রমজান মাসে আমাদেরকে আত্মশুদ্ধিকরে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্ঠা করতে হবে–রেজাউল করিম দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে দেশের সম্ভাবনা শেষ হয়ে যাবে: কয়েস লোদী বাংলাদেশ ল’ইয়ার্স কাউন্সিল সিলেটের ইফতার মাহফিলে-এডভোকেট জুবায়ের গোয়াইনঘাট সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ১২ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ সিলেট রক্তের অনুসন্ধানে আমরা সংগঠনের উদ্যোগ প্রজেক্ট “পান্থশালা”র আয়োজনে ইফতার মাহফিল সম্পন্ন সম্প্রীতির বাংলাদেশে ব্যক্তি পর্যায়ে রোজাদারদের নিয়ে ইফতার পার্টিতে ডা. অভি রঞ্জন বড়ুয়া

হোসেনি দালানে বোমা হামলা: ২ জনের কারাদণ্ড, খালাস ৬

রিপোর্টার নামঃ
  • মঙ্গলবার, ১৫ মার্চ, ২০২২
  • ২১৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক :: পবিত্র আশুরা উপলক্ষে তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতিকালে পুরান ঢাকার হোসেনি দালানে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় একজনের ১০ বছর , আরেকজনের ৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বাকি ছয় আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমানের আদালত এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি – আরমানকে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও কবির হোসেনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, রুবেল ইসলাম, আবু সাঈদ, হাফেজ আহসান উল্লাহ, শাহ জালাল, ওমর ফারুক ও চাঁন মিয়া। এর মধ্যে কবির হোসেন, আরমান মনিরুল ও রুবেল ইসলামকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আর আবু সাঈদ, হাফেজ আহসান উল্লাহ, শাহ জালাল, ওমর ফারুক ও চাঁন মিয়া জামিনে ছিলেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী গোলাম ছারোয়ার খান জাকির এ তথ্য জানান।

২০১৫ সালের ২৩ অক্টোবর রাতে হোসেনি দালান এলাকায় তাজিয়া মিছিলের প্রস্তুতিকালে সেখানে জঙ্গিরা বোমা হামলা চালায়।
ওই ঘটনায় রাজধানীর চকবাজার থানায় এসআই জালাল উদ্দিন মামলা করেন। প্রথমে মামলাটি চকবাজার থানার পুলিশ তদন্ত করে। পরে এর তদন্তের দায়িত্ব ডিবিতে হস্তান্তর করা হয়। তদন্ত শেষে ডিবি দক্ষিণের পরিদর্শক মো. শফিউদ্দিন শেখ ২০১৬ সালের অক্টোবরে ১০ জঙ্গিকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর মামলাটি ঢাকার অষ্টম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে বদলি করা হয়।

২০১৭ সালের ৩১ মে ১০ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর পর ওই আদালতে মামলার বাদী মো. জালাল উদ্দিন সাক্ষ্য দেন। এরপর ২০১৮ সালের ১৪ মে মামলাটি সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বদলি হয়। ট্রাইব্যুনালে ১০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। এরই মধ্যে অভিযোগপত্র ১০ আসামির মধ্যে জাহিদ হাসান ও মাসুদ রানার পক্ষে তাঁদের আইনজীবীরা আদালতে দাবি করেন, ওই আসামিরা নাবালক। এর স্বপক্ষে জন্মসনদ, পরীক্ষার সনদ জমা দেওয়া হয় ট্রাইব্যুনালে।

আরো সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2021 Anushondhan News
Developed by Host for Domain