শিরোনাম :
জামায়াতে ইসলামী সিলেট মদিনা মার্কেটে ঐতিহাসিক সিরাত মাহফিল ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত সিলেটে আলোচিত সুলতান ডাইনকে জরিমানা দূর্গাপুজা উপলক্ষে হিন্দু ধর্মাবলম্বীসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে বিজিবির মতবিনিময় র‍্যাবের অভিযানে ৩ নারী ১ পুরুষ আটক সিলেটে প্রাইভেটকারে মিললো ১২ লাখ টাকার ভারতীয় ক্রিম বিয়ানীবাজার দুবাগ ইউনিয়ন বিএনপির জনসভা নতুন প্রজন্মকে মানবিক মুল্যবোধে উজ্জ্বীবিত করতে হবে-প্রাক্তন মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে আঞ্চলিক সড়কে ভাঙন, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন বিএনপির সাথে সংলাপের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ ডিবি কার্যালয়ে থাকবে না কোনো আয়না ঘর-ভাতের হোটেল : মল্লিক

সিলেটে তালামীযে ইসলামিয়ার মীলাদুন্নবী (সা.) নগরীতে মোবারক র‌্যালি

রিপোর্টার নামঃ
  • শনিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২২
  • ১২১ বার পড়া হয়েছে

অনুসন্ধান নিউজ :: পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়া ঈদে মীলাদুন্নবী (সা.) র‍্যালি বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে উদ্যোগে ৮ অক্টোবর (শনিবার) আধ্যাত্মিক রাজধানী পুণ্যভূমি সিলেট নগরীতে হাজার হাজার মানুষের স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘মুবারক র‌্যালি’। সুন্নী ছাত্র কাফেলার এ ‘মুবারক র‌্যালিতে অংশগ্রহণের জন্য সকাল থেকেই সোবহানীঘাটস্থ হযরত শাহজালাল দারুচ্ছুন্নাহ ইয়াকুবিয়া কামিল মাদরাসা প্রাঙ্গণে সিলেট বিভাগের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা জমায়েত হন। সকাল ১০টা থেকে যুহরের পূর্ব পর্যন্ত
প্রিয়নবী (সা.) এর জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মী ও অতিথিবৃন্দ। বাদ যুহর শুরু হয় র‌্যালি। প্রিয়নবীর শানে রচিত কালজয়ী নানা কবিতার শ্লোক অঙ্কিত নানা রঙের ফেস্টুন ও প্লেকার্ড র‌্যালিতে শোভাবর্ধন করে। আশিকে রাসুল ছাত্রজনতার সুরে সুরে ধ্বনিত হয় প্রিয়নবীর প্রশংসাগীতি। সালাম সালাম নবী সালাম সালাম, মাওলা ইয়া সাল্লি ওয়া সাল্লিম, বালাগাল উলা-বি কামালিহি, শামছুদ্দুহা আস্ধসঢ়;সালাম, এরকম অগণিত নাত-এর সুমধুর সুর লহরি নগরীর আকাশ বাতাস মুখরিত করে। র‌্যালিপূর্ব আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন- মানবতা বিবর্জিত জমীনে মানবতা ও শান্তির পয়গাম নিয়ে তাশরিফ এনে ছিলেন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)। তাঁর সর্বজনীন শান্তির বার্তা দুনিয়ার দিকে দিকে ছড়িয়ে দিতে হবে। সমাজে সাম্য ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় তাঁর আদর্শের কোনো বিকল্প নেই। প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) যখন পৃথীবিতে এসেছিলেন। তখন ভালোবাসা বলতে কিছু ছিল না, ছিল শুধু হানাহানি। মজলুমের আর্তনাদে ছিল আকাশ ভারী। সমাজের রীতি ছিল খুনকা বদলা খুন। নারী মানে ছিল বঞ্চিতা, লাঞ্চিতা
আর ভোগ বিলাসের পণ্য। এমনি সময়ে মানুষকে প্রকৃত মানবিক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করতে দুনিয়ার বুকে তাশরীফ এনেছিলেন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)। তিনি ছিলেন বিশ্বমানবতার জন্য আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ করুণা ও অনুগ্রহ। তাঁর
জীবনদর্শনে ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্র জীবনের সর্বোত্তম ও পরিপূর্ণ আদর্শ নিহিত রয়েছে। সে আদর্শ অনুসরণে সমাজে শান্তি, সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য, ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় আমাদের এগিয়ে আসতে হবে। প্রিয়নবীর প্রতি যেমন সর্বোচ্চ ভালোবাসা লালন করতে হবে তেমনি তাঁর সুমহান আদর্শ অনুসরণ, চর্চা ও প্রচার- প্রসারে আমাদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। বক্তারা বলেন, বর্তমান সময়ে কিছু কুচক্রীমহল জাতির মেরুদ- শিক্ষা ব্যাবস্থাকে ধ্বংসের অপচেষ্টা করছে। মুসলিম ছাত্র সমাজকে ইসলামী শিক্ষা থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা করছে, এ বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। ইসলাম কখনো অশান্তি সৃষ্টি ও সংঘাতকে সমর্থন করে না। যার যার ধর্ম পালনের স্বাধীনতার কথা ইসলাম শিক্ষা দেয়।
ইসলামের নবী দুনিয়াতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির যে নমুনা প্রদর্শন করেছেন এর নজীর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। তাই প্রিয়নবীর আদর্শ অনুসরণে সংঘাত নয় বরং শান্তি প্রতিষ্ঠায় আমাদের এগিয়ে আসতে হবে। দেশে সময়ে সময়ে একদল বিভিন্ন ধর্ম ও মুসলানদের অনুভুতির কেন্দ্রস্থল মহানবীকে নিয়ে কটাক্ষ করেও দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। ধর্ম-বর্ণ, দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে উস্কানীমূলক বক্তব্য পরিহার করতে হবে। ষড়যন্ত্রকারীদের ফাঁদে পা দিয়ে কোনো মানুষকে অযথা যেন হয়রানি করা না হয় সেদিকে সরকারকে খেয়াল রাখতে হবে। দেশের শান্তি রক্ষায় সকলকে
এগিয়ে আসতে হবে।
র‌্যালি বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক মো. জাহেদুর রহমান এর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব এস এম মনোয়ার হোসেন, সদস্য কবির আহমদ ও কাওছার হামিদ সাজু এর যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত র‌্যালিপূর্ব আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন-
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী জনাব ড. এ কে আবদুল মোমেন এমপি। বিশেষ অতিথি / প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র মুহতারাম সভাপতি হযরত মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী। প্রধান বক্তা/ বিশেষ বক্তার বক্তব্য রাখেন তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান আহমদ। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে র‌্যালিতে উপস্থিত ছিলেন আনজুমানে আল ইসলাহর মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা একেএম মনোওর আলী, সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্জ শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আলহাজ্জ শেখ মখন মিয়া, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি এডভোকেট মাওলানা আব্দুর রকিব, আনজুমানে আল ইসলাহর সাংগঠনিক সম্পাদক ড. মাওলানা মঈনুল ইসলাম পারভেজ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মাহমুদ হাসান চৌধুরী, প্রচার সম্পাদক অধ্যক্ষ মাওলানা আবু জাফর নুমান, অর্থ সম্পাদক মাওলানা আবু ছালেহ মো. কুতবুল আলম, প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা নজমুল হুদা খান, গোবিন্দগঞ্জ আব্দুল হক স্মৃতি কলেজ এর অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ২০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ, রাগিব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আরমান আহমেদ শিপলু। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তালামীযে ইসলামিয়ার সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. আলমগীর হোসাইন, মাওলানা আজির উদ্দিন পাশা, হাফিয মাওলানা নজীর আহমদ হেলাল, মাওলানা বেলাল আহমদ, মাওলানা মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, মাওলানা রেদওয়ান আহমদ চৌধুরী, তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল করিম মহসিন, সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাওলানা আতাউর রহমান, মুহা. শরীফ উদ্দিন, মাওলানা মুহিবুর রহমান, মাওলানা হুমায়ূনুর রহমান লেখন, সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ উসমান গণি, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হাফিজুর রহমান, কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান ফরহাদ, আনজুমানে আল ইসলাহ’র সিলেট জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা সালেহ আহমদ, বিশ্বনাথ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা হাবিবুর রহমান,
দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান। সিলেট মহানগরীর সহ সভাপতি আতিকুর রহমান সাকের এর স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে সূচিত র‍্যালিপূর্ব আলোচনায় আরো উপস্থিত ছিলেন তালামীযে ইসলামিয়ার
সাবেক কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সৈয়দ আহমদ আল জামিল, কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রেদ্বওয়ানুল হক শিমুল, সহ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রফিকুল ইসলাম তালুকদার, অর্থ সম্পাদক আব্দুল জলিল, অফিস সম্পাদক হোসাইন মোহাম্মদ বাবু, সাবেক সহ অফিস সম্পাদক তৌরিছ আলী, কেন্দ্রীয় সহ অফিস সম্পাদক মাসরুর হাসান জাফরী, প্রশিক্ষণ সম্পাদক শেখ আলী হায়দার, স্কুল ও কলেজ বিষয়ক সম্পাদক রেদওয়ান রাশেদ, সদস্য আবুল কাশেম, শোয়াইব আহমদ, আবু সাঈদ বখত নিয়াজী, সুনামগঞ্জ জেলা সভাপতি আব্দুল গণি সোহাগ, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি জোন সিলেট শাখার সভাপতি সুলাইমান আহমদ চৌধুরী, সিলেট পশ্চিম জেলা সভাপতি কবির আহমদ, সিলেট মহানগরীর সাবেক সভাপতি এনাম উদ্দিন আহমদ, ঢাকা মহানগর সভাপতি ইমাদ উদ্দিন, হবিগঞ্জ জেলা সভাপতি সাদেকুর রহমান, সিলেট পূর্ব জেলা সভাপতি ইসলাম উদ্দিন চৌধুরী, শাবিপ্রবি সভাপতি গাউসুল
আলম, মৌলভীবাজার জেলা সভাপতি কাওছার আহমদ, সিলেট মহানগর সহ-সভাপতি মারুফ আহমদ, হবিগঞ্জ জেলা সহ সভাপতি ইমরান আল ইমন, শাবিপ্রবি সাধারণ সম্পাদক শাহ ইয়াহইয়া আহমদ, সিলেট পূর্ব জেলা সাধারণ সম্পাদক রুহুল হুদা চৌধুরী রাহেল, মৌলভীবাজার জেলা সাধারণ সম্পাদক নাসির খান, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি জোন সিলেট এর সাধারণ সম্পাদক গুলজার আহমদ খান জামি, সুনামগঞ্জ জেলা সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) আবু হেনা ইয়াসিন প্রমুখ।

সিলেটবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা: তালামীযে ইসলামিয়া আয়োজিত পবিত্র ঈদে
মীলাদুন্নবী (সা.) র‌্যালিকে সফল ও সার্থক করে তোলাসহ সর্বাত্মক সহযোগিতার
জন্য সর্বস্তরের সিলেটবাসী, প্রশাসন, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া কর্মীদের
প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন র‌্যালি বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক মো.
জাহেদুর রহমান ও সদস্য সচিব এস এম মনোয়ার হোসেন। তারা র‌্যালির কারণে
নগরবাসীর যাতায়াতে সাময়িক বিঘœ ঘটায় আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

উপস্থিত বক্তব্য লেখা হয়েছে।
প্রশাসন, ব্যবসায়ী, ধনী, গরিব প্রত্যেককে জানাতে হবে র‍্যালির মাধ্যমে
মীলাদুন্নবী (সা.)। ঘুমন্ত মানুষকে সজাগ করতে হব র‍্যালির মাধ্যমে। মাহে রবিউল
আওয়াল বাকি দিনগুলোর উসওয়ায়ে হাসানা হয়ে কাজ করবে। রাসুল (সা.) এর মুজেযা
সাহাবায়ে কেরামরা সামনে থেকে দেখেছেন চন্দ্র দ্বিখ-িতকরণ, বৃক্ষের সেজদা করা,
মৃত পশু কথা বলেছে, পাথর কর্তৃক সালাম ইত্যাদি দেখে তারা ঈমান এনেছেন অথচ
উম্মতে মুহাম্মদী এসব শুনে রাসুলের প্রতি সৃষ্টির আদব দেখে ঈমান এনেছে। সেই
হিসেবে আমরা বিস্ময়কর ঈমানের অধিকারী। ঈমানের নাজাতের বাহন নবীর
জন্মোৎসব পালন। এসব আলোচনা সাহাবায়ে কেরাম নিজেরা আলোচনা করতেন।
রাসুল (সা.) কে মানার নাম হচ্ছে ইমান। মুনাফেক হচ্ছে আমলের ক্ষেত্রে কম বেশি করে
আর মুরতাদ হচ্ছে যে অস্বীকার করে। সাহাবী তারাই যারা আল্লাহর রাসুল (সা.) এর
ইতায়াত করেছেন, আর মুনাফিকরা রাসুলের ইতায়াত করে নাই। বেয়াদবি একটি
দূষণীয় কাজ, নবীর সাথে বেয়াদবি করলে ইবাদত নষ্ট হয়ে যাবে। আমরা নবী (সা.) এর
যোগ্য উত্তরাধিকার আমরা তাঁর শান ও মান বর্ণনা করব। এমন সময় আসবে যখন
মসজিদ পরিপূর্ণ হবে কিন্তু কোন মুমিন থাকবেনা নবীরা আল্লাহকে না চিনলে কে
চিনবে। যারা না দেখে নবীর উপর ইমান এনেছে তারাই সৌভাগ্যবান। তাই আমরা
সৌভাগ্যবান এবং এটিকে ধরে রাখতে হবে। র‍্যালি আয়োজনের কারণ হচ্ছে ইশকে
রাসুল প্রকাশ করা এবং শোকর আদায় করা। আমাদের চাল চলন, আচার ব্যবহার ও আচর‍েন
সবসময় নবীর খাঁটি উম্মত হয়ে থাকতে পারি।
কোরআনের পরেই রাসুলের সিরাত আলোচনা গুরুত্বপূর্ণ। ফেইসবুক, জুলুম, মিথ্যা,
গিবত, কুসংস্কার, চাটুকারিতায় মগ্ন না হয়ে নবী করীম (সা.) এর উসওয়া বা
আদর্শ পাঠে মনোযোগী হবো। রাসুলের উসওয়া ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমেই
আজকের মাহফিলের সফলতা। নবীর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসাই ঈমানের পূর্বশর্ত। নবীর
জন্মোৎসব পালন ইশকে রাসুল, আদবে রাসুল ও উসওয়ায়ে হাসানা পরিচয়ের মাধ্যম।
রাসুল (সা.) এর আদর্শ পারিবারিক, ব্যবসায়িক, রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে গ্রহণ
করে উম্মতে মুহাম্মদীর পরিচয় বহন করবে। রাসুলের আদব আল্লাহর পক্ষ থেকে আর এর
মুহাফিজ হলেন ঈমানদারগণ। আমাদের আদর্শ হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ (সা.)। দুনিয়ার
কেউ আমাদের আদর্শ হতে পারেনা। স্থানে স্থানে মাহফিলে মীলাদুন্নবী কায়েম করব।

রবিউল আউয়াল মাসে নবীর উসওয়ার যে চর্চা এটা পুরো বছর ব্যাপী

আরো সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2021 Anushondhan News
Developed by Host for Domain